নাগার্জুন আনুমানিক ১৫০-২৫০ খ্রি:) গৌতম বু্দ্ধের পরবর্তী সর্বাধিক প্রভাবশালী বৌদ্ধ দার্শনিকদের অন্যতম।[১] তার শিষ্য আর্যদেবের সাথে তাকে 'মহাযান' বৌদ্ধধর্মের 'মাধ্যমিক' শাখার প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কৃতিত্ব দেয়া হয়। তাকে 'প্রজ্ঞা পারমিতা সুত্র' সম্পর্কিত দর্শনের উন্নয়নের কৃতিত্ব দেয়া হয় এবং কোন কোন মতানুসারে এই সম্পর্কিত পুঁথিগুলো নাগ (সাপ/ড্রাগন)দের থেকে উদ্ধার করে, বিশ্বে প্রকাশ করেছেন। ধারণা করা হয় তিনি চিকিৎসা রসায়ন শাস্ত্রের উপর কয়েকটি রচনা করেছেন এবং নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়-এর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।