menu search
আমাদের সাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ | প্রশ্ন এবং উত্তর প্রদান করে আমাদের সাইট থেকে আয় করতে পারবেন | তাই দেরি না করে এখনই একাউন্ট করেন |
more_vert
কৃষ্ণবিবর সৃষ্টির কারণ কি?
thumb_up_off_alt 0 পছন্দ thumb_down_off_alt 0 জনের অপছন্দ

1 উত্তর

more_vert
সাধারনত কৃষ্ণবিবর বা ব্ল্যাক হোল তৈরি হয় বৃহৎ কোন নক্ষত্রের নিজ কেন্দ্রে সংকুচিত হওয়ার ফলে। প্রতিটি নক্ষত্রে নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি উৎপন্ন হয়। একাধিক হাইড্রোজেন পরমাণু ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে হিলিয়াম অনু গঠন করে। দুটি হাইড্রোজেন অণু নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটি হিলিয়াম অণু গঠন করার মাধ্যমে প্রচুর তাপশক্তি, আলোক শক্তি ও বিভিন্ন ধরনের তেজস্ক্রিয় বিকিরন করে। কিন্তু নক্ষত্রের এই নিউক্লীয় জ্বালানি(হাইড্রোজেন) শেষ হয়ে গেলে তাদের নিউক্লীয় বিক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়, যা নক্ষত্রটিকে একটি মৃত নক্ষত্রে পরিনত করে। প্রতিটি বস্তুর ন্যায় এসকল নক্ষত্রেরও অভিকর্ষ বল থাকে। এ সময় চন্দ্রশেখর সীমার নিচের নক্ষত্র গুলো White Dwarf বা শ্বেত বামনে পরিণত হয়। চন্দ্র শেখর সীমার ওপরের নক্ষত্র গুলোর ক্ষেত্রে এইরকম ঘটে না। এই বৃহৎ নক্ষত্রগুলির অভ্যন্তরে প্রচুর পদার্থ অবশিষ্ট থাকে এবং অত্যাধিক অভিকর্ষ বলের সৃষ্টি করে। ফলে একধরনের কেন্দ্রমুখী সংকোচনধর্মী চাপ সৃষ্টি হয়। এভাবে ধীরে ধীরে সমস্ত ভর কেন্দ্রের দিকে সংকুচিত হতে শুরু করে। এরা বাইরের ও ভিতরের চাপ সমান করতে গিয়ে এক অতি বৃহৎ বিস্ফোরনের তৈরি করে নিজের ভিতরের কিছু অংশ বাইরের দিকে প্রচণ্ড বেগে বের করে দেয়। এই অতি বৃহৎ বিস্ফোরণ “সুপারনোভা” নামে পরিচিত। এই বিস্ফোরনের কারণে নক্ষত্রের বাইরের পৃষ্ঠটি মহাশুন্যে নিক্ষিপ্ত হবে এবং অভ্যন্তরটি পরিনত হবে একটি ব্ল্যাক হোলে।
thumb_up_off_alt 0 পছন্দ thumb_down_off_alt 0 জনের অপছন্দ

392,501 টি প্রশ্ন

384,247 টি উত্তর

138 টি মন্তব্য

1,521 জন সদস্য

37 অ্যাক্টিভ ইউজার
0 সদস্য 37 অতিথি
আজ ভিজিট : 51698
গতকাল ভিজিট : 135822
সর্বমোট ভিজিট : 150188665
এখানে প্রকাশিত প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোনপ্রকার আইনি সমস্যা সবজানো.কম বহন করবে না৷
...