সঠিক উত্তর হচ্ছে: ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে
ব্যাখ্যা: ব-দ্বীপ পরিকল্পনা_____________________\r\n ◆━━━━━━━▣✦▣━━━━━━━━◆\r\n__________________________________\r\nউচ্চ পর্যায়ের অভীষ্ঠ\r\n? ২০৩০ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য দূরীকরণ।\r\n? ২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জন। \r\n? ২০৪১ সালে একটি সমৃদ্ধ দেশের মর্যাদা অর্জন\r\n\r\n_________________________________\r\nব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০’র নির্দিষ্ট অভীষ্টসমূহ\r\n? অভীষ্ঠ-১ : বন্যা ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত বিপর্যয় থেকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।\r\n? অভীষ্ঠ-২ : পানি নিরাপত্তা এবং পানি ব্যবহারে অধিকতর দক্ষতা বৃদ্ধি করা। \r\n? অভীষ্ঠ-৩ : সমন্বিত ও টেকসই নদী অঞ্চল এবং মোহনা ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা। \r\n? অভীষ্ঠ-৪ : জলাভূমি ও বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণ এবং তাদের যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করা। \r\n? অভীষ্ঠ- ৫ : অন্তঃ ও আন্ত-দেশীয় পানি সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর প্রতিষ্ঠান ও ন্যায়সঙ্গত সুশাসন গড়ে\r\n? অভীষ্ঠ-৬ : ভূমি ও পানি সম্পদের সর্বোত্তম সমন্বিত ব্যবহার নিশ্চিত করা। \r\n________________________________\r\n? অফিসিয়াল নাম : বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা- ২১০০ প্রণয়ন পরিকল্পনা। \r\n? মূল লক্ষ্য : জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়ানো। \r\n? অর্থনৈতিক সহায়তায় : নেদারল্যান্ডস সরকার।\r\n? কারিগরি সহায়তা : Dutch-Bangladeshi BanDuDeltAS consortium and Bangladesh Policy Research Institute. \r\n? অনুমোদন : ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে।\r\n? জিডিপিতে অবদান : জিডিপির প্রবৃদ্ধি ১.৫% বাড়িয়ে ১০% এ উন্নীত করা। \r\n? সমঝোতা স্মারক : সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ জুন, ২০১৫ খ্রিস্টাব্দে। পানিসম্পদ নিয়ে ১০০ বছরের ব-দ্বীপ পরিকল্পনা বিষয়ে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে বাংলাদেশের যৌথ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।\r\n ◆━━━━━━━▣✦▣━━━━━━━━◆