সঠিক উত্তর হচ্ছে: ১৯৯০-২০০০
ব্যাখ্যা: দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৯০-২০০০) :\n\n১। এই প্রজন্মে ডিজিটাল পদ্ধতির রেডিও সিগনাল ব্যবহৃত হয়।\n\n২। সেল সিগন্যাল এনকোডিং হলো FDMA, TDMA, CDMA\n\n৩। সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তি এবং মাইক্রোওয়েভ ডিভাইসের অগ্রগতির ফলে মোবাইল কমিউনিকেশনে ডিজিটাল ট্রান্সমিশন সম্ভব হয়।\n\n৪। উন্নত মানের অডিও এর জন্য ডিজিটাল মডুলেশন ব্যবহৃত হয়।\n\n৫। ডেটা স্থানান্তরের গতি অনেক বেশী।\n\n৬। ডেটার প্রতারনা রোধে সহায়তা করে।\n\n৭। সর্বপ্রথম প্রিপেইড পদ্ধতি চালু হয়।\n\n৮। সীমিতমাত্রায় আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা চালু হয়।\n\n৯। মোবাইল ডেটা ন্থানান্তরের জন্য প্যাকেট সুইচ নেটওয়ার্ক পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।\n\n১০। এমএমএস(MMS) ও এসএমএস(SMS) সেবা কার্যক্রম চালু হয়।\n\n\n \n১১। জিএসএম পদ্ধতিতে ডেটা ও ভয়েস প্রেরন করা সম্ভব হয়।\n\n\n \n১২। কথোপকথন চলা অবস্থায় ব্যবহারকারীর অবস্থানের পরিবর্তন হলে ট্রান্সমিশন অবিচ্ছিন্ন থাকে।\n\n১৩। ক্ষেত্র বিশেষে অন্য মোবাইল সার্ভিস প্রোভাইডারের ট্রান্সমিটারের দ্বারা সৃষ্ট রেডিও ইন্টারফারেন্স হয়।