টপিকঃ ট্রান্সডিউসার Electronic instrumentation system এ কোন ভৌত রাশিকে পর্যবেক্ষণ করার জন্য প্রথমেই যার প্রয়োজন পরে তা হচ্ছে একটি ইনপুট ডিভাইস। আর ইনপুট ডিভাইস হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ট্রান্সডিউসার। আজ আমি আমার এই পোস্টে ট্রান্সডিউসার নিয়ে বিশদ আলোচনা করব। ট্রান্সডিউসার কি? what is Transducer? Transduce শব্দের অর্থ হলো পরিবর্তন আর transducer শব্দের অর্থ দাঁড়ায় পরিবর্তনকারী। অর্থাৎ transducer এমন একটি ডিভাইস যা একপ্রকার শক্তিকে অন্য প্রকার শক্তিতে রূপান্তর করে। electronic instrumentation এর ক্ষেত্রে বলা যায় transducer এমন একটি ডিভাইস যা নন ইলেকট্রিক্যাল ভৌত রাশিকে পরিমাপযোগ্য ইলেকট্রিক্যাল রাশিতে রূপান্তর করে। যেমন তাপ, চাপ, আলোর তীব্রতা, আদ্রতা, বল, দূরত্ব, শব্দের তীব্রতা, কম্পন ইত্যাদি ভৌত রাশিকে পরিমাপ বা পর্যবেক্ষণ করার জন্য transducer ব্যবহার করে সমতুল্য ইলেকট্রিক্যাল রাশিতে রূপান্তর করা হয়। ট্রান্সডিউসার এর প্রকারভেদ classification of Transducer? ট্রান্সডিউসার প্রধানত দুই প্রকার। যথা- ১। মেকানিকাল ট্রান্সডিউসার: এই প্রকার ট্রান্সডিউসার কোন ভৌতিক রাশিকে অন্য আরেক প্রকার সুবিধাজনক ভৌতিক রাশিতে রূপান্তর করে। যেমন বার্ডন টিউব (Burdon's tube) এর সাহায্যে চাপক displacement এ রূপান্তর করা হয়। ২। ইলেকট্রিক্যাল ট্রান্সডিউসার: এর সাহায্যে নন- ইলেকট্রিক্যাল ফিজিক্যাল রাশিকে ইলেকট্রিক্যাল রাশিতে রূপান্তর করা হয়। যেমন মাইক্রোফোনের মাধ্যমে শব্দকে electrical signal এ রূপান্তর করা হয়। একটি ইলেকট্রিক্যাল ট্রান্সডিউসার এর প্রধান অংশ দুইটি হল- ১. sensing element ২. transduction element Sensing element কে ডিটেক্টর element ও বলা হয় আর এটি হলো ট্রান্সডিউসারের সেই অংশ যা কোন physical রাশিকে গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে। আর transduction element সেই রাশিকে electrical signal এ রূপান্তর করে। তাই sensing element কে primary ট্রান্সডিউসার ও transduction element-কে secondary tranducer বলা হয়ে থাকে। ট্রান্সডিউসার কত প্রকার? Type of Transducer? ইলেকট্রিক্যাল ট্রান্সডিউসার এর শ্রেণীবিন্যাস নিম্নোক্ত কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে ক) ট্রান্সডাকশন ইলিমেন্ট খ) স্টেজ গ)পাওয়ার সোর্স ঘ) সিগনালের ধরন Transduction element এর উপর ভিত্তি করে তাদেরকে নিম্নলিখিতভাবে ভাগ করা যায় ১। রেজিস্টিভ: রেজিস্টিভ ট্রান্সডিউসারে input রাশি সরাসরি