menu search
আমাদের সাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ | প্রশ্ন এবং উত্তর প্রদান করে আমাদের সাইট থেকে আয় করতে পারবেন | তাই দেরি না করে এখনই একাউন্ট করেন |
more_vert

নিচের অপশন গুলা দেখুন

  • বিষ্ণু
  • সহব্রায়
  • বিহু
  • সােহরাই
thumb_up_off_alt 0 পছন্দ thumb_down_off_alt 0 জনের অপছন্দ

1 উত্তর

more_vert
 
verified
সর্বোত্তম উত্তর
সঠিক উত্তর হচ্ছে: বিহু

ব্যাখ্যা: পার্বত্য চট্টগ্রামে অহমিয়া সম্প্রদায় সব ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়েছে। তাদের অস্তিত্বই এখন বিপন্ন হতে চলেছে। চর্চা ও পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে অহমিয়া ভাষাও হারিয়ে যেতে বসেছে।\nগতকাল মঙ্গলবার অহমিয়াদের প্রধান সামাজিক উৎসব বিহু উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বেলা তিনটায় রাঙামাটি শহরের আসামবস্তি এলাকায় অহমিয়া উন্নয়ন সংসদের উদ্যোগে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে অহমিয়া উন্নয়ন সংসদের আহ্বায়ক নিহার আসাম সভাপতিত্ব করেন। প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন রাঙামাটির সাংসদ ঊষাতন তালুকদার।\nঊষাতন তালুকদার বলেন, সরকার বিপন্ন পাখি রক্ষায় নানা উদ্যোগ নেয়। বাঘ গণনা ও সুরক্ষার উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে অহমিয়া সম্প্রদায় এখন বিপন্ন হতে চললেও তাদের জন্য কিছুই করা হচ্ছে না। সাংবিধানিক স্বীকৃতি না পাওয়ায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জাতিসত্তা এভাবে হারিয়ে যাচ্ছে। পাহাড়ে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন চলছে অভিযোগ করে তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন স্থানে পাহাড়িদের রাখা নামগুলো বিকৃত করা হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যতে ঐতিহ্যবাহী নাম ও স্থান খুঁজে পাওয়া যাবে না।\nআলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন সিএইচটি হেডম্যান নেটওয়ার্কের সহসভাপতি শক্তিপদ ত্রিপুরা, জুম ইসথেটিক কাউন্সিলের সভাপতি শিশির চাকমা, এম এন লারমা মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের সভাপতি বিজয় কেতন চাকমা, ভারতের আসাম রাজ্যের বিশিষ্ট লেখক শেখ শাহাবুদ্দিন, মনোমতি কুর্ম ও শশী প্রভাদেবী এবং বিহু উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক পঙ্কজ আসাম।\nসিএইচটি হেডম্যান নেটওয়ার্কের সহসভাপতি শক্তিপদ ত্রিপুরা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে অহমিয়া সম্প্রদায়ের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। কিন্তু তাদের সেভাবে মর্যাদা দেওয়া হয় না বা তেমন সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। চাকরি ও শিক্ষার ক্ষেত্রেও অন্য সম্প্রদায়ের চেয়ে তারা এখন অনেক পিছিয়ে।\nআসামের বিশিষ্ট লেখক শেখ শাহাবুদ্দিন বলেন, আসামে বসবাসরত অহমিয়ারা নিজের সংস্কৃতি হারিয়ে ফেলতে বসেছে। কিন্তু বাংলাদেশে অহমিয়ারা এখনো নিজস্ব সংস্কৃতি ধরে রেখেছে। তিনি বলেন, আসামের অনেক অহমিয়া এখন নামের সঙ্গে শেখ, কুর্ম ও দেবী লেখেন। কিন্তু রাঙামাটির অহমিয়ারা এখনো নামের পরে আসাম লেখেন। এটা হলো অহমিয়াদের আসল পরিচয়।\nবিহু উৎসবে যোগ দিতে আসাম রাজ্য থেকে অহমিয়ার বিশিষ্ট ১৫ জন সোমবার রাঙামাটি আসেন। আলোচনা সভা শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
thumb_up_off_alt 0 পছন্দ thumb_down_off_alt 0 জনের অপছন্দ

392,494 টি প্রশ্ন

384,186 টি উত্তর

137 টি মন্তব্য

1,301 জন সদস্য

944 অ্যাক্টিভ ইউজার
0 সদস্য 944 অতিথি
আজ ভিজিট : 370197
গতকাল ভিজিট : 193830
সর্বমোট ভিজিট : 88556618
এখানে প্রকাশিত প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোনপ্রকার আইনি সমস্যা সবজানো.কম বহন করবে না৷
...