নিচের অপশন গুলা দেখুন
- সুনামগঞ্জে
- রোজ গার্ডেনে
- সন্তোষে
- সিরাজগঞ্জে
১৯৫৭ সালের ৬-১০ ফেব্রুয়ারিতে টাঙ্গাইলের\r\n\r\nans. C\r\n\r\nঅজপাড়াগাঁ সন্তোষ-কাগমারীতে \'কাগমারী সম্মেলন\'\r\n\r\nঅনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে অসংখ্য রাজনৈতিক কর্মসূচির আয়োজন করেছিলেন। এর মধ্যে তার অবিস্মরণীয় কীর্তি ১৯৫৭ সালের \'কাগমারী সম্মেলন\'। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এর তাৎপর্য বিশেষভাবে স্বীকৃত। ঐতিহাসিক কাগমারী সম্মেলনের মাধ্যমেই তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন ও স্বাধীকার আন্দোলনের সূচনা হয়। সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে এ অঞ্চলের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ ও সচেতন করতে এই সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কাগমারী সম্মেলনে মওলানা ভাসানী যে গুরুত্বপূর্ণ ও জ্বালাময়ী বক্তব্য দেন তা আজও আমাদের দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, পতাকা-মানচিত্র রক্ষার সংগ্রামে এবং সাম্রাজ্যবাদ-আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও লড়াইয়ে এখনো অনুপ্রেরণা যোগায়।