নিচের অপশন গুলা দেখুন
- কিউম্যুলাস
- সিরাস
- নিম্বাস
- কোনটিই নয়
মেঘকে প্রধানত ২ ভাগে ভাগ করা যায়। ০১ আকৃতি ও চেহারা অনুসারে এবং ০২. উচ্চতা অনুসারে। প্রশ্নের অপশনগুলোর ৪টি-ই মেঘের আকার ও চেহারা অনুযায়ী শ্রেণি বিভাগ। বহু প্রাচীনকাল থেকে মানুষ মেঘের পার্থক্য লক্ষ করেছিল। তারা মেঘের বিভিন্ন শ্রেণিবিন্যাসে সচেষ্ট ছিল। ১৮০৩ সালে ইংরেজি রসায়নবিদ লিউক হাওয়ার্ড এ ব্যাপারে বিশেষভাবে তৎপর হন। তিনি আকৃতি ও চেহারা অনুসারে মেঘকে ৪ ভাগে ভাগ করেন (মেঘের নামগুলো ল্যাটিন ভাষাতে। যথাঃ ০১. পালক মেঘ বা সিরাস (এ মেঘ দেখতে পালক বা আঁশের মতো); ০২. স্তর মেঘ বা স্ট্যাটাস (এ মেঘগুলো স্তরে স্তরে সাজানো থাকে); ০৩. স্তূপ মেঘ কিউমুলাস (এ মেঘ পেঁজা তুলোর মতো স্তূপ হয়ে থাকে)। ০৪. ঝঞা মেঘ বা নিশ্বাস (খুব বৃষ্টি ঝড়-ঝঞ্ঝার জন্য এ