নিচের অপশন গুলা দেখুন
- সুদান
- সিয়েরালিওন
- রুয়ান্ডা
- লাইবেরিয়া
ভৌগলিক বা সাংস্কৃতিক উভয় ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন সিয়েরালিওন। কিন্তু এ দুই দেশের সম্পর্ক এতোটাই গভীর ও আন্তরিক যে, এ দেশের ভাষাকে নিজেদের করে নিয়েছে আফ্রিকার এই দেশটি। ১৯৯১-২০০২ সাল পর্যন্ত দেশটি বিধ্বস্ত হয়েছে গৃহযুদ্ধের অভিশাপে। সেই সময়টাতে সিয়েরালিওনে শান্তি ফেরাতে বিপুল পরিমাণ শান্তি বাহিনী নিয়োগ করে। জাতিসংঘ। তাদের বড় একটি অংশজুড়ে ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা। সেনারা সিয়েরালিওনের বিদ্রোহীদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। দেশটিতে শান্তি ফেরাতে রেখেছেন ব্যাপক ভূমিকা। বিদ্রোহীদের দখলকৃত অঞ্চলগুলোকে যুক্ত করতে বাংলাদেশের সেনা সদস্যদের কার্যক্রম ছিল অনবদ্য। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যা করেছে, জন্য সিয়েরালিওনের সরকার কৃতজ্ঞ। প্রেসিডেন্ট আহমদ তেজান কাব্বাহ কৃতজ্ঞতা জানাতে একটুও দেরি করলেন না। তিনি বাংলাদেশ সেনা সদস্যদের ভূমিকাকে চিরস্মরণীয় রাখতে বাংলা ভাষাকে দেশটির সরকারি ভাষার মর্যাদা দেন।