সঠিক উত্তর হচ্ছে: সামাজিক মিথষ্ক্রিয়া
ব্যাখ্যা: মানুষের বিশ্বাস মতে, দেবদেবীর নির্ভর যে কাব্য রচনা, পাঠ ও শ্রবণ করলে নিজের, প্রতিবেশীর ও সমাজের মঙ্গল বা কল্যাণ সাধন হয় তাকে মঙ্গলকাব্য বলে। পনের থেকে আঠারো শতকের শেষ অবধি এই ধারার কাব্য বাংলায় রচিত হয়। মঙ্গলকাব্যের প্রধান শাখা তিনটি। এগুলো হলোঃ মনসামঙ্গল, চণ্ডীমঙ্গল, অন্নদামঙ্গল। আর একটি সম্পূর্ণ মঙ্গলকাব্যে সাধারণত পাঁচটি অংশ থাকে। এগুলো হলোঃ বন্দনা, আত্মপরিচয়, দেবখণ্ড, মর্ত্যখণ্ড, শ্রুতিফল ।