১। ইনটিগ্রেটেড সার্কিটের ব্যবহার। ২। সেমিকন্ডাক্টরের ব্যবহার। ৩। আকৃতির সংকোচন ও অধিক নির্ভরশীলতা। ৪। একই সময়ে একাধিক ব্যবহারকারীর ব্যবহারের সুবিধা। ৫। হাই লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যাপক প্রচলন। ৬। মনিটরের প্রচলন। ৭। মিনি কম্পিউটারের প্রচলন। ৮। আউটপুট হিসেবে VDU (Video Display Unit) ও উচ্চগতির লাইন প্রিন্টারের প্রচলন শুরু হয়। উদাহরণ: IBM 360, IBM 370