ঊনবিংশ শতকে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে এটি ব্যবহৃত হতো। ১৯২০-এর দিকে, যখন শিশুদের মৃগীর চিকিৎসায় ওষুধে তেমন কাজ হতো না, তখন ডায়েট থেরাপি হিসেবে কিটোর ব্যবহার শুরু হয়। তবে এই ডায়েট অনুসরণে অল্প ক’দিনে বেশ ওজন কমে বলে কালক্রমে তা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ওয়েট-লস ডায়েট হিসেবে