তার বয়সী হাজার হাজার মেয়ে সন্ত্রাসীদের হাতে বা সন্ত্রাসবাদবিরোধী ড্রোন আক্রমণে মারা গেছে/যাচ্ছে। মালালার উপর গুলি চলেছিল যেটা তার দুর্ভাগ্য, তবে এই দুর্ভাগ্য তাকে সৌভাগ্য এনে দেয় কারণ সে বেঁচে গিয়েছিল! বেশিরভাগজনই মারা যায়, তাই তারা তাদের কথা ক্যামেরার সামনে বলতে পারে না। কিন্তু মালালার সেই সুযোগ হয়েছিল আর এটাকেই কাজে লাগিয়ে তাকে সন্ত্রাসনিপীড়িত মুসলিম মহিলাদের নির্ভীকতা তথা সশক্ত নারীর প্রতীক হিসাবে তুলে ধরে নোবেল দেওয়া হয়!