menu search
brightness_auto
আমাদের সাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ | প্রশ্ন এবং উত্তর প্রদান করে আমাদের সাইট থেকে আয় করতে পারবেন | তাই দেরি না করে এখনই একাউন্ট করেন |
more_vert

নিচের অপশন গুলা দেখুন

  • অজ্ঞাতকুলশীল
  • অজ্ঞাতকুলীন
  • বংশপরিচয়হীন
  • কুলবংশহীন
thumb_up_off_alt 0 like thumb_down_off_alt 0 dislike

1 Answer

more_vert
 
verified
Best answer
সঠিক উত্তর হচ্ছে: অজ্ঞাতকুলশীল

ব্যাখ্যা: একাধিক পদ বা উপবাক্যকে একটি শব্দে প্রকাশ করা হলে, তাকে বাক্য সংকোচন, বাক্য সংক্ষেপণ বা এক কথায় প্রকাশ বলে ।\nঅর্থাৎ একটিমাত্র শব্দ দিয়ে যখন একাধিক পদ বা একটি বাক্যাংশের (উপবাক্য) অর্থ প্রকাশ করা হয়, তখন তাকে বাক্য সংকোচন বলে ।\n\n \n\nযেমন- যার বংশ পরিচয় এবং স্বভাব কেউই জানে না’-অজ্ঞাতকুলশীল\n\nএখানে হীরকরাজ- শব্দের মাধ্যমে হীরক দেশের রাজা- এই তিনটি পদের অর্থই সার্থকভাবে প্রকাশ পেয়েছে । এই তিনটি পদ একত্রে একটি বাক্যাংশ বা উপবাক্যও বটে । অর্থাৎ, হীরক দেশের রাজা- তিনটি পদ বা বাক্যাংশটির বাক্য সংকোচন হল- হীরকরাজ ।\n\nগুরুত্বপূর্ণ বাক্য সংকোচন/এক কথায় প্রকাশ\nঅকালে পেকেছে যে- অকালপক্ক্ব\nঅক্ষির সম্মুখে বর্তমান- প্রত্যক্ষ\nঅভিজ্ঞতার অভাব আছে যার- অনভিজ্ঞ\nঅহংকার নেই যার- নিরহংকার\nঅশ্বের ডাক- হ্রেষা\nঅতি কর্মনিপুণ ব্যক্তি- দক্ষ\nঅনুসন্ধান করবার ইচ্ছা- অনুসন্ধিৎসা\nঅনুসন্ধান করতে ইচ্ছুক যে- অনুসন্ধিৎসু\nঅপকার করবার ইচ্ছা- অপচিকীর্ষা\nঅগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না করে কাজ করে যে- অবিমৃষ্যকারী\nঅতি শীতও নয়, অতি উষ্ণও নয়- নাতিশীতোষ্ণ\nঅবশ্য হবে/ঘটবে যা- অবশ্যম্ভাবী\nঅতি দীর্ঘ নয় যা- নাতিদীর্ঘ\nঅতিক্রম করা যায় না যা- অনতিক্রমনীয়/অনতিক্রম্য\nযা সহজে অতিক্রম করা যায় না- দুরতিক্রমনীয়/দুরতিক্রম্য\nঅগ্রে জন্মেছে যে- অগ্রজ\nঅনুতে/পশ্চাতে/পরে জন্মেছে যে- অনুজ\nঅরিকে দমন করে যে- অরিন্দম\nঅন্য উপায় নেই যার- অনন্যোপায়\nঅনেকের মাঝে একজন- অন্যতম\nঅন্য গাছের ওপর জন্মে যে গাছ- পরগাছা\nআচারে নিষ্ঠা আছে যার- আচারনিষ্ঠ\nআপনাকে কেন্দ্র করে চিন্তা যার- আত্মকেন্দ্রীক\nআকাশে চরে যে- খেচর\nআকাশে গমন করে যে- বিহগ, বিহঙ্গ\nআট প্রহর যা পরা যায়- আটপৌরে\nআপনার রং লুকায় যে/যার প্রকৃত বর্ণ ধরা যায় না- বর্ণচোরা\nআয় অনুসারে ব্যয় করে যে- মিতব্যয়ী\nআপনাকে পণ্ডিত মনে করে যে- পণ্ডিতম্মন্য\nআদি থেকে অন্ত পর্যন্ত- আদ্যন্ত\nইতিহাস রচনা করেন যিনি- ঐতিহাসিক\nইতিহাস বিষয়ে অভিঞ্জ যিনি- ইতিহাসবেত্তা\nইন্দ্রকে জয় করেছে যে- ইন্দ্রজিৎ\nইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে- জিতেন্দ্রিয়ি\nঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার- আস্তিক\nঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার- নাস্তিক\nঈষৎ আমিষ/আঁষ গন্ধ যার- আঁষটে\nউপকার করবার ইচ্ছা- উপচিকীর্ষা\nউপকারীর উপকার স্বীকার করে যে- কৃতজ্ঞ\nউপকারীর উপকার স্বীকার করে না যে- অকৃতজ্ঞ\nউপকারীর অপকার করে যে- কৃতঘ্ন\nএকই সময়ে বর্তমান- সমসাময়িক\nএকই মায়ের সন্তান- সহোদর\nএক থেকে আরম্ভ করে- একাদিক্রমে\nএকই গুরুর শিষ্য- সতীর্থ\nকথায় বর্ণনা যায় না যা- অনির্বচনীয়\nকোনভাবেই নিবারণ করা যায় না যা- অনিবার্য\nসহজে নিবারণ করা যায় না যা/কষ্টে নিবারণ করা যায় যা- দুর্নিবার\nসহজে লাভ করা যায় না যা/কষ্টে লাভ করা যায় যা- দুর্লভ\nকোন কিছুতেই ভয় নেই যার- নির্ভীক, অকুতোভয়\nক্ষমার যোগ্য- ক্ষমার্হ\nকউ জানতে না পারে এমনভাবে- অজ্ঞাতসারে\nগোপন করার ইচ্ছা- জুগুপ্সা\nচক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত- চাক্ষুষ\nচৈত্র মাসের ফসল- চৈতালি\nজীবিত থেকেও যে মৃত- জীবন্মৃত\nজানার ইচ্ছা- জিজ্ঞাসা\nজানতে ইচ্ছুক- জিজ্ঞাসু\nজ্বল জ্বল করছে যা- জাজ্বল্যমান\nজয় করার ইচ্ছা- জিগীষা\nজয় করতে ইচ্ছুক- জিগীষু\nজানু পর্যন্ত লম্বিত- আজানুলম্বিত\nতল স্পর্শ করা যায় না যার- অতলস্পর্শী\nতীর ছোঁড়ে যে- তীরন্দাজ\nদিনে যে একবার আহার করে- একাহারী\nদীপ্তি পাচ্ছে যা- দীপ্যমান\nদু’বার জন্মে যে- দ্বিজ\nনষ্ট হওয়াই স্বভাব যার- নশ্বর\nনদী মেখলা যে দেশের- নদীমেখলা\nনৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে- নাবিক\nনিজেকে যে বড়ো মনে করে- হামবড়া\nনূপুরের ধ্বনি- নিক্কণ\nপা থেকে মাথা পর্যন্ত- আপাদমস্তক\nপ্রিয় বাক্য বলে যে নারী- প্রিয়ংবদা\nপূর্বজন্ম স্মরণ করে যে- জাতিস্মর\nপান করার যোগ্য- পেয়\nপান করার ইচ্ছা- পিপাসা\nফল পাকলে যে গাছ মরে যায়- ওষধি\nবিদেশে থাকে যে- প্রবাসী\nবিশ্বজনের হিতকর- বিশ্বজনীন\nব্যাকরণ জানেন যিনি- বৈয়াকরণ\nবিজ্ঞানের বিষয় নিয়ে গবেষণায় রত যিনি- বৈজ্ঞানিক\nবেদ-বেদান্ত জানেন যিনি- বৈদান্তিক\nবয়সে সবচেয়ে বড়ো যে- জ্যেষ্ঠ\nবয়সে সবচেয়ে ছোটো যে- কনিষ্ঠ\nভোজন করার ইচ্ছা- ‍বুভুক্ষা\nমৃতের মত অবস্থা যার- মুমূর্ষু\nমুষ্টি দিয়ে যা পরিমাপ করা যায়- মুষ্টিমেয়\nমৃত্তিকা দ্বারা নির্মিত- মৃন্ময়\nমর্মকে পীড়া দেয় যা- মর্মন্তুদ\nমাটি ভেদ করে ওঠে যা- উদ্ভিদ\nমৃত গবাদি পশু ফেলা হয় যেখানে- ভাগাড়\nমন হরণ করে যা- মনোহর\nমন হরণ করে যে নারী- মনোহারিণী\nযা দমন করা যায় না- অদম্য\nযা দমন করা কষ্টকর- দুর্দমনীয়\nযা নিবারণ করা কষ্টকর- দুর্নিবার\nযা পূর্বে ছিল এখন নেই- ভূতপূর্ব\nযা বালকের মধ্যেই সুলভ- বালকসুলভ\nযা বিনা যত্নে লাভ করা গিয়েছে- অযত্নলব্ধ\nযা ঘুমিয়ে আছে- সুপ্ত\nযা বার বার দুলছে- দোদুল্যমান\nযা দীপ্তি পাচ্ছে- দেদীপ্যমান\nযা সাধারণের মধ্যে দেখা যায় না- অনন্যসাধারণ\nযা পূর্বে দেখা যায় নি- অদৃষ্টপূর্ব\nযা কষ্টে জয় করা যায়- দুর্জয়\nযা কষ্টে লাভ করা যায়- দুর্লভ\nযা অধ্যয়ন করা হয়েছে- অধীত\nযা অনেক কষ্টে অধ্যয়ন করা যায়- দুরধ্যয়\nযা জলে চরে- জলচর\nযা স্থলে চরে- স্থলচর\nযা জলে ও স্থলে চরে- উভচর\nযা বলা হয় নি- অনুক্ত\nযা কখনো নষ্ট হয় না- অবিনশ্বর\nযা মর্ম স্পর্শ করে- মর্মস্পর্শী\nযা বলার যোগ্য নয়- অকথ্য\nযার বংশ পরিচয় এবং স্বভাব কেউই জানে না- অজ্ঞাতকুলশীল\nযা চিন্তা করা যায় না- অচিন্তনীয়, অচিন্ত্য\nযা কোথাও উঁচু কোথাও নিচু- বন্ধুর\nযা সম্পন্ন করতে বহু ব্যয় হয়- ব্যয়বহুল\nযা খুব শীতল বা উষ্ণ নয়- নাতিশীতোষ্ণ\nযার বিশেষ খ্যাতি আছে- বিখ্যাত\nযা আঘাত পায় নি- অনাহত\nযা উদিত হচ্ছে- উদীয়মান\nযা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে- বর্ধিষ্ণু\nযা পূর্বে শোনা যায় নি- অশ্রুতপূর্ব\nযা সহজে ভাঙ্গে- ভঙ্গুর\nযা সহজে জীর্ণ হয়- সুপাচ্য\nযা খাওয়ার যোগ্য- খাদ্য\nযা চিবিয়ে/চর্বণ করে খেতে হয়- চর্ব্য\nযা চুষে খেতে হয়- চোষ্য\nযা লেহন করে খেতে হয়/লেহন করার যোগ্য- লেহ্য\nযা পান করতে হয়/পান করার যোগ্য- পেয়\nযা পানের অযোগ্য- অপেয়\nযা বপন করা হয়েছে- উপ্ত\nযা বলা হয়েছে- উক্ত\nযার অন্য উপায় নেই- অনন্যোপায়\nযার কোন উপায় নেই- নিরুপায়\nযার উপস্থিত বুদ্ধি আছে- প্রত্যুৎপন্নমতি\nযার সর্বস্ব হারিয়ে গেছে- সর্বহারা, হৃতসর্বস্ব\nযার কোনো কিছু থেকেই ভয় নেই- অকুতোভয়\nযার আকার কুৎসিত- কদাকার\nযার কোন শত্রু নেই/জন্মেনি- অজাতশত্রু\nযার দাড়ি/শ্মশ্রু জন্মে নি- অজাতশ্মশ্রু\nযার কিছু নেই- অকিঞ্চন\nযে কোন বিষয়ে স্পৃহা হারিয়েছে- বীতস্পৃহ\nযে শুনেই মনে রাখতে পারে- শ্রুতিধর\nযে বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে- উদ্বাস্তু\nযে নারী নিজে বর বরণ করে নেয়- স্বয়ংবরা\nযে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না- বনস্পতি\nযে রোগ নির্ণয় করতে হাতড়ে মরে- হাতুড়ে\nযে নারীর সন্তান বাঁচে না/যে নারী মৃত সন্তান প্রসব করে- মৃতবৎসা\nযে গাছ অন্য কোন কাজে লাগে না- আগাছা\nযে গাছ অন্য গাছকে আশ্রয় করে বাঁচে- পরগাছা\nযে পুরুষ বিয়ে করেছে- কৃতদার\nযে মেয়ের বিয়ে হয়নি- অনূঢ়া\nযে ক্রমাগত রোদন করছে- রোরুদ্যমান (স্ত্রীলিঙ্গ- রোরুদ্যমানা)\nযে ভবিষ্যতের চিন্তা করে না বা দেখে না- অপরিণামদর্শী \nযে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে/অগ্র পশ্চাত বিবেচনা না করে কাজ করে যে- অবিমৃশ্যকারী\nযে বিষয়ে কোন বিতর্ক/বিসংবাদ নেই- অবিসংবাদী\nযে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ- শ্বাপদসংকুল\nযিনি বক্তৃতা দানে পটু- বাগ্মী\nযে সকল অত্যাচারই সয়ে যায়- সর্বংসহা\nযে নারী বীর সন্তান প্রসব করে- বীরপ্রসূ\nযে নারীর কোন সন্তান হয় না- বন্ধ্যা\nযে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে- কাকবন্ধ্যা\nযে নারীর স্বামী প্রবাসে আছে- প্রোষিতভর্তৃকা\nযে স্বামীর স্ত্রী প্রবাসে আছে- প্রোষিতপত্নীক\nযে পুরুষের চেহারা দেখতে সুন্দর- সুদর্শন (স্ত্রীলিঙ্গ- সুদর্শনা)\nযে রব শুনে এসেছে- রবাহুত\nযে লাফিয়ে চলে- প্লবগ\nযে নারী কখনো সূর্য দেখেনি- অসূর্যম্পশ্যা\nযে নারীর স্বামী মারা গেছে- বিধবা\nযে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে- নবোঢ়া\nলাভ করার ইচ্ছা- লিপ্সা\nশুভ ক্ষণে জন্ম যার- ক্ষণজন্মা\nশত্রুকে/অরিকে দমন করে যে- অরিন্দম\nশত্রুকে বধ করে যে- শত্রুঘ্ন\nসম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা- প্রত্যুদ্গমন\nসকলের জন্য প্রযোজ্য- সর্বজনীন\nসকলের জন্য হিতকর- সার্বজনীন\nস্ত্রীর বশীভূত হয় যে- স্ত্রৈণ\nসেবা করার ইচ্ছা- শুশ্রুষা\nহনন/হত্যা করার ইচ্ছা- জিঘাংসা\nহরিণের চামড়া- অজিন\nহাতির ডাক- বৃংহতি
thumb_up_off_alt 0 like thumb_down_off_alt 0 dislike

392,484 questions

384,177 answers

136 comments

1,257 users

142 অ্যাক্টিভ ইউজার
0 সদস্য 142 অতিথি
আজ ভিজিট : 14940
গতকাল ভিজিট : 157878
সর্বমোট ভিজিট : 62650177
এখানে প্রকাশিত প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোনপ্রকার আইনি সমস্যা সবজানো.কম বহন করবে না৷
...