সঠিক উত্তর হচ্ছে: ২
ব্যাখ্যা: বিসর্গ সন্ধি ২ প্রকার। ১। র-জাত বিসর্গ ,২। স-জাত বিসর্গ\nর জাত বিসর্গঃ শব্দের শেষে র থাকলে উচ্চারণের সময় র লোপ পেয়ে যখন বিসর্গে পরিণত হয়, তখন তাকে র জাত বিসর্গ বলে। যেমন – পুনর = পুনঃ\nস জাত বিসর্গঃ শব্দের শেষে স থাকলে উচ্চারণের সময় স লোপ পেয়ে যখন বিসর্গে পরিণত হয়, তখন তাকে স জাত বিসর্গ বলে। যেমন – নমস = নমঃ, মনস = মনঃ ইত্যাদি।\nসোর্সঃ নবম-দশম শ্রেণীর বাংলা ব্যাকরণ