সঠিক উত্তর হচ্ছে: দুই
ব্যাখ্যা: ‘ঞ’ এর উচ্চারণ ‘য়’ বা ‘ইঅ’ -এর মতো। এ কারণে এ-বর্ণের নামো হয়েছে ‘ইঅ’। ঞ সাধারণত চ-বর্গের চারটি বর্ণের (চ, চ, জ, ঝ) পূর্বে কিংবা চ-এর পরে যুক্ত হলে তাঁর উচ্চারণ দন্ত-ন এর মতো হয় [যথা মঞ্চ (মনচো), বাঞ্ছিত (বানছিতো), অঞ্জলি (অনজোলি), ঝঞ্ঝা (ঝনঝা) এবং চ-এর পরে, যাচঞা (জাচনা) ইত্যাদি]। সুতরাং এসব ক্ষেত্রি ঞ-এর উচ্চারন নির্দেশিত হয়েছে ‘ন’ দিয়ে।