menu search
আমাদের সাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ | প্রশ্ন এবং উত্তর প্রদান করে আমাদের সাইট থেকে আয় করতে পারবেন | তাই দেরি না করে এখনই একাউন্ট করেন |
more_vert

নিচের অপশন গুলা দেখুন

  • জুন ২৪, ১৭৫৭
  • জুন ২৩, ১৭৫৭
  • জুন ২৫, ১৭৫৭
  • জুন ২২, ১৭৫৭
thumb_up_off_alt 0 পছন্দ thumb_down_off_alt 0 জনের অপছন্দ

1 উত্তর

more_vert
 
verified
সর্বোত্তম উত্তর
সঠিক উত্তর হচ্ছে: জুন ২৩, ১৭৫৭

ব্যাখ্যা: ১৭৫৭ সালের ২৩শে জুন মুর্শিদাবাদের তেইশ মাইল দূরে পলাশির প্রান্তরে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও সিরাজের মধ্যে যুদ্ধ বাধে। নবাবের পক্ষে ছিল ১৮,০০০ অশ্বারোহী ও ৫০,০০০ পদাতিক সেনা এবং অন্যদিকে ইংরেজ পক্ষে ছিল ৮০০ ইংরেজ সেনা ও ২,২০০ দেশীয় সেনা। নবাবের সেনা সংখ্যা ইংরেজ পক্ষের তুলনায় অনেক বেশি হলেও এই যুদ্ধে নবাবের দুই সেনাপতি মীরজাফর ও রায়দুর্লভ যুদ্ধ আরম্ভ করে দূরে সরে থাকেন, কিন্তু নবাবের অন্য দুই বিশ্বস্ত সেনাপতি মীরমদন ও মোহনলাল যুদ্ধ চালিয়ে যান। নবাবের জয় যখন সুনিশ্চিত, সেই সময় মীরমদন ইংরেজদের গোলার আঘাতে নিহত হন। এই খবরে সিরাজ বিচলিত হয়ে মীরজাফরের শরণাপন্ন হন ও তাঁর পরামর্শ প্রার্থনা করেন। বিশ্বাসঘাতক মীরজাফর সিরাজের সংকটপূর্ণ পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে তখনি যুদ্ধ বন্ধ করার পরামর্শ দেন। সিরাজ যুদ্ধ বন্ধ করার আদেশ দিলে তাঁর পতন ঘটে। নবাব বাহিনী ছত্রভঙ্গ হয় এবং সিরাজ কোনোমতে প্রাণ নিয়ে মুর্শিদাবাদে ফিরে আসেন। ক্লাইভ যুদ্ধক্ষেত্রেই মীরজাফরকে নতুন নবাব বলে অভিনন্দিত করেন এবং নজরানা দেন। ক্লাইভের সাহায্যে মীরজাফর মুর্শিদাবাদের সিংহাসনে বসলে সিরাজ মুর্শিদাবাদ ছেড়ে পালিয়ে যান। কয়েকদিনের মধ্যেই রাজমহলের পথে সিরাজকে বন্দী করে মুর্শিদাবাদে নিয়ে আসা হয় এবং মীরজাফর পুত্র মীরনের আদেশে তাঁকে ২রা জুলাই, ১৭৫৭সালে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
thumb_up_off_alt 0 পছন্দ thumb_down_off_alt 0 জনের অপছন্দ

392,494 টি প্রশ্ন

384,185 টি উত্তর

137 টি মন্তব্য

1,296 জন সদস্য

330 অ্যাক্টিভ ইউজার
0 সদস্য 330 অতিথি
আজ ভিজিট : 104815
গতকাল ভিজিট : 162986
সর্বমোট ভিজিট : 85801545
এখানে প্রকাশিত প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোনপ্রকার আইনি সমস্যা সবজানো.কম বহন করবে না৷
...