সঠিক উত্তর হচ্ছে: কর্মধারয় সমাস
ব্যাখ্যা: ⇒ দ্বন্দ্ব সমাস:
দ্বন্দ্ব সমাসে পূর্বপদ ও পরপদ উভয় পদের অর্থের সমান প্রাধান্য থাকে।
যেমন – ‘সােনা-রুপা সমস্তপদের ব্যাসবাক্য ‘সােনা ও রুপা।
⇒ কর্মধারয় সমাস:
যে সমাসে পরপদের অর্থ প্রাধান্য পায়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলে।
যেমন – গােলাপ নামের ফুল = গােলাপফুল, যা কাঁচা তাই মিঠা = কাঁচা-মিঠা।
⇒ তৎপুরুষ সমাস:
সমস্যমান পদের বিভক্তি ও সন্নিহিত অনুসর্গ লােপ পেয়ে যে সমাস হয়, তার নাম তৎপুরুষ সমাস।
- এই সমাসে পরপদের অর্থ প্রাধান্য পায়।
যেমন - ছেলেকে ভুলানো = ছেলে-ভুলানো।
⇒ বহুব্রীহি সমাস:
যে সমাসে পূর্বপদ বা পরপদ কোনােটির অর্থ না বুঝিয়ে অন্য কিছু বােঝায়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে।
যেমন – বউ ভাত পরিবেশন করে যে অনুষ্ঠানে = বউভাত, লাঠিতে লাঠিতে যে যুদ্ধ = লাঠালাঠি ইত্যাদি।
উৎস: উচ্চমাধ্যমিক বাংলা ২য় পত্র, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।