নিচের অপশন গুলা দেখুন
- ১৯৩৫ সালে
- ১৯৩৬ সালে
- ১৯৩৭ সালে
- ১৯৩৮ সালে
অনুগ্রহ করে পড়ে ফেলুন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত ও বাংলা বিভাগের প্রথম অধ্যক্ষ মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৮৫৩-১৯৩১) সর্বপ্রথম বাঙালি হিসেবে ১৯২৭ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি \'ডক্টর অব লিটারেচার\' উপাধি পান।
এরপর ১৯৩২ সালে দুজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক উপাধি দেওয়া হয়। একজন হলেন বাংলার বড়লাট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতপূর্ব আচার্য স্যার ফান্সিস স্ট্যানলি জ্যাকসন এবং এ উপমহাদেশের প্রথম নোবেল বিজয়ী স্যার চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রমন।
১৯৩৬ সালে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একসঙ্গে আটজনকে সম্মানসূচক ডি-লিট উপাধি দেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে স্যার জন এন্ডারসন ও স্যার আব্দুর রহিম ডক্টর অব লজ, স্যার জগদীশচন্দ্র বসু ও স্যার প্রফুল্লচন্দ্র রায় ডক্টর অব সায়েন্স, স্যার যদুনাথ সরকার, স্যার কবি মুহম্মদ ইকবাল, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ডক্টর অব লিটারেচার হিসেবে সম্মানিত হন।
স্বাধীনতার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর একসঙ্গে আটজন সম্মানসূচক ডিগ্রি পান। এর মধ্যে বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু ডক্টর অব সায়েন্স ও ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর অব লিটারেচার মরণোত্তর ডিগ্রি পান। অন্য ছয়জন হলেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ডক্টর অব লিটারেচার, ওস্তাদ আলী আকবর খান ডক্টর অব লিটারেচার, ড. হীরেন্দ্রলাল দে, ড. মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা ও ড. কাজী মোতাহার হোসেন ডক্টর অব সায়েন্স ও সাহিত্যিক আবুল ফজল ডক্টর অব লিটারেচার।
সুত্রঃ কালের কন্ঠ।