নিচের অপশন গুলা দেখুন
- উপন্যাস
- গল্প
- প্রবন্ধ
- অনুবাদ নাটক
মুনীর চৌধুরী (১৯২৫-১৯৭১) শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্যসমালোচক।
মুনীর চৌধুরী সাহিত্যচর্চায় কৃতিত্ব অর্জন করেন মূলত প্রগতি লেখক ও শিল্পীসংঘের সঙ্গে যুক্ত থাকা অবস্থায়।
- একাঙ্কিকা নাটকের মধ্যে বারোটি সংকলিত হয়েছে কবর (১৯৬৬), দন্ডকারণ্য (১৯৬৬) এবং পলাশী ব্যারাক ও অন্যান্য (১৯৬৯) গ্রন্থে।
- তাঁর মৌলিক নাটক রক্তাক্ত প্রান্তর-এর (১৯৫৯) মূল চেতনায় আছে যুদ্ধবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক ভেদাভেদের ঊর্ধ্বে নরনারীর প্রেম।
তাঁর আরেকটি মৌলিক নাটক চিঠি-তে (১৯৬৬) আন্দোলনের নামে এক শ্রেণীর লোকের স্বার্থবোধ ও অগণতান্ত্রিক আচরণ ধরা পড়েছে।
মুনীর চৌধুরী বিদেশি নাটকের অনুবাদেও অসাধারণ কৃতিত্ব দেখিয়েছেন।
কেউ কিছু বলতে পারে না (১৯৬৭), রূপার কৌটা (১৯৬৯), মুখরা রমণী বশীকরণ (১৯৭০) ইত্যাদি নাটকে তার প্রমাণ পাওয়া যায়।
- সাহিত্য-সমালোচনার ক্ষেত্রে মুনীর চৌধুরী এক নতুন পথের সন্ধান দিয়েছেন।
মীর-মানস (১৯৬৫) ও তুলনামূলক সমালোচনা (১৯৬৯) গ্রন্থদুটিতে তার পরিচয় পাওয়া যায়।
- তাঁর বাংলা গদ্যরীতি (১৯৭০) নামক গ্রন্থে বাংলা গদ্যের, বিশেষত পূর্ব বাংলার সমকালীন বাংলা গদ্যরীতির পরিচয় পাওয়া যায়।
- তাঁর একটি বিশেষ কীর্তি বাংলা টাইপ রাইটারের কি-বোর্ড (১৯৬৫) উদ্ভাবন, যা ‘মুনীর অপটিমা’ নামে পরিচিত।
উৎসঃ বাংলাপিডিয়া।