menu search
আমাদের সাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ | প্রশ্ন এবং উত্তর প্রদান করে আমাদের সাইট থেকে আয় করতে পারবেন | তাই দেরি না করে এখনই একাউন্ট করেন |
more_vert

নিচের অপশন গুলা দেখুন

  • নীরদ
  • মহেন্দ্র
  • মোহিনী
  • রজনী
thumb_up_off_alt 0 পছন্দ thumb_down_off_alt 0 জনের অপছন্দ

1 উত্তর

more_vert
 
verified
সর্বোত্তম উত্তর
সঠিক উত্তর হচ্ছে: নীরদ

ব্যাখ্যা: উনিশ শতকের শেষের দিকে করুণা রচনার মধ্য দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস রচনার শুরু। ‘ভারতী’ পত্রিকায় ১৮৭৭-১৮৭৮ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত এ উপন্যাসটি ২৭ পরিচ্ছেদ পর্যন্ত লেখা হয়। তবে এটি তাঁর জীবদ্দশায় পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয় নি। ১৯৬১ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত রবীন্দ্র রচনাবলীতে ‘করুণা’ প্রথম প্রকাশিত হয়। এটির পরিশেষ হয় নি বলে এটি উপন্যাসের সম্পূর্ণ মর্যাদা পায় নি (অসমাপ্ত উপন্যাস)। এটিকে বাদ দিয়ে রবীন্দ্রনাথ মোট তেরোটি উপন্যাস লিখেছেন। ‘করুণা’ রচনার সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ষোল বছর। রচনার দিক থেকে \"করুণা\" পূর্ববর্তী হলেও বৌ-ঠাকুরাণীর হাট (১৮৮৩) উপন্যাসটি প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশ পায়। উনিশ শতকের রেনেসাঁসের ফলে নর-নারীর মধ্যে যে চেতনার ব্যবধান ঘটেছিল, তারই বহিঃপ্রকাশ এ উপন্যাস। এ শতকের সংস্কার-আন্দোলনের সঙ্গে চিরাচরিত প্রথার বিরোধ ছিল এ উপন্যাসের মূল বিষয়। সেইসঙ্গে নারীমুক্তি সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন তিনি ‘করুণা’ চরিত্রের মধ্য দিয়ে পাঠকের কাছে রেখেছেন। যেমন, প্রকৃত শিক্ষায় বঞ্চিত থাকার জন্য নারীর ব্যক্তিত্বের অভাব, বাবার সম্পত্তিতে কন্যাসন্তানের অনধিকার এবং অপরিণত রানীর বাল্যবিবাহের ফলে স্বামীর সঙ্গে যে দুস্তর মানসিক ব্যবধান, তা রবীন্দ্রনাথ তুলে ধরেছেন এ উপন্যাস ভাবনায়। এ উপন্যাসে নারীর অপরিণত ব্যক্তিত্বের কারণ অনুসন্ধান করেছেন রবীন্দ্রনাথ।
thumb_up_off_alt 0 পছন্দ thumb_down_off_alt 0 জনের অপছন্দ

392,501 টি প্রশ্ন

384,247 টি উত্তর

138 টি মন্তব্য

1,521 জন সদস্য

78 অ্যাক্টিভ ইউজার
0 সদস্য 78 অতিথি
আজ ভিজিট : 138130
গতকাল ভিজিট : 139524
সর্বমোট ভিজিট : 150546641
এখানে প্রকাশিত প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোনপ্রকার আইনি সমস্যা সবজানো.কম বহন করবে না৷
...