সঠিক উত্তর হচ্ছে: সৌজন্য
ব্যাখ্যা: উচ্চারণ বিকৃতির প্রভাবে বানানেও অশুদ্ধি ঘটে। যেমন ‘অত্যধিক’ শব্দকে লিখি ‘অত্যাধিক’ আবার ‘অদ্যাপি’কে লিখি ‘অদ্যপি’, ‘অনটন’কে লিখি ‘অনাটন’ ইত্যাদি। শব্দের গঠনরীতি সম্পর্কে অজ্ঞতার ফলে শব্দের বানান বিভ্রান্তি ঘটে থাকে। শব্দের যথাযথ অর্থ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান না থাকার কারণেও প্রয়োগবিভ্রান্তি ঘটে থাকে। বিশেষ্য-বিশেষণকে যথাযথ চিহ্নিত না করার কারণেই ‘উৎকর্ষকে ‘উৎকর্ষতা’ ‘সখ্য’কে ‘সখ্যতা’, ‘সৌজন্য’কে ‘সৌজন্যতা’ ইত্যাদি লিখি। আমরা প্রায়ই ‘দরিদ্রতা’কে ভুলে ‘দারিদ্র্য’ না লিখে ‘দারিদ্র্যতা’ লিখে থাকি।