সঠিক উত্তর হচ্ছে: চন্দ্রবাবু নাইডু
ব্যাখ্যা: সহজ-সরল, নৈতিক আদর্শপূর্ণ, জবাবদিহি মূলক, দ্রুত সাড়াদানকারী ও স্বচ্ছতাপূর্ণ সরকার ব্যবস্থাকে ই-গভর্ন্যান্স বলে আখ্যায়িত করেছে - চন্দ্রবাবু নাইডু \n\nই-গর্ভনেন্স হলো (e-governance) সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য আধুনিকতম একটি উদ্যোগ। ই-গর্ভনেন্স ব্যবস্থায় একজন নাগরিক স্বল্প ব্যয়ে, ঝামেলাবিহীনভাবে সপ্তাহে সাত দিন; দিনে চব্বিশ ঘন্টা সরকারি সেবা পেতে পারে। ই-গভর্নেন্সে ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা আসে, দুর্নীতি হ্রাস পায়। এখানে এইনি-গভর্নেন্স কী এবং এর উদ্দেশ্য, বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হলো।\n\nবর্তমানে বহুল ব্যবহৃত একটি প্রত্যয় হচ্ছে ই-গর্ভনেন্স। ই-গভর্নেন্স (e-governance)-এর পূর্ণরূপ হলো ইলেক্ট্রনিক গভার্নেন্স (electronic governance)। ই-গভর্নেন্স অর্থ হলো তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর শাসন। অর্থাৎ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরকারি সেবা সমাজের সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার যে আধুনিকতম পদ্ধতিকে ই-গভর্নেন্স বা তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর শাসন বলে।\n\nবর্তমান পৃথিবীর উন্নত-অনুন্নতসহ বেশিরভাগ রাষ্ট্রেই ই-গর্ভনেন্স এর বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রসারের ফলে সমাজ জীবনের সকল ক্ষেত্রেই এর প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এখন ইচ্ছে করলে এক মুহূর্তে পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে যোগাযোগ ও তথ্য প্রেরণ করা যায়।\n\nবিশ্বব্যাংকের সংজ্ঞায়, ই-গভার্নেন্স হলো সরকারের বিভিন্ন এজেন্সি কর্তৃক তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে নাগরিক, ব্যবসা খাত এবং অন্য সকল প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্ক পুনঃনির্ধারণ করা।