সঠিক উত্তর হচ্ছে: লুইপা
ব্যাখ্যা: লুইপাঃ চর্যাপদের আদিকবি, রচিত পদের সংখ্যা ২ টি
\nকাহ্নপাঃ কাহ্নপার রচিত মোট পদের সংখ্যা ১৩ টি -তিনি সবচেয়ে বেশী পদ রচয়ীতা। উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে ১২ টি । তার রচিত ২৪ নং পদটি পাওয়া যায়নি
\nভুসুকপাঃ পদসংখ্যার রচনার দিক দিয়ে ২য় । রচিত পদের সংখ্যা ৮টি। তিনি নিজেকে বাঙ্গালী কবি বলে দাবী করেছেন। তার বিখ্যাত কাব্যঃ অপনা মাংসে হরিণা বৈরী অর্থ - হরিণ নিজেই নিজের শত্রু
\nসরহপাঃ রচিত পদের সংখ্যা ৪ টি।
\nশবরীপাঃ ১. রচিত পদের সংখ্যা ২ টি। গবেষকগণ তাকে বাঙ্গালী কবি হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। বাংলার অঞ্চলে ভাগীরথী নদীর তীরে বসবাস করতেন বলে ধারণা করা হয়। যদি তিনি ভাগীরথী নদীর তীরে বসবাস না করতেন তাহলে বাঙ্গালী কবি হবেন না।
\nকুক্কুরীপাঃ রচিত পদের সংখ্যা ২ টি। তার রচনায় মেয়েলী ভাব থাকার কারণে গবেষকগণ তাকে মহিলা কবি হিসেবে সনাক্ত করেন।
\nতন্ত্রীপাঃ উনার রচিত পদটি পাওয়া যায় নি। উনার রচিত পদটি ২৫ নং পদ।
\nঢেন্ডনপাঃ চর্যাপদে আছে যে বেদে দলের কথা, ঘাঁটের কথা, মাদল বাজিয়ে বিয়ে করতে যাবার উৎসব, নব বধুর নাকের নথ ও কানের দুল চোরের চুরি করার কথা সর্বোপরি ভাতের অভাবের কথা ঢেন্ডনপা রচিত পদে তৎকালীন সমাজপদ রচিত হয়েছে। তিনি পেশায় তাঁতি ছিলেন । টালত মোর ঘর নাই পড়বেশী হাঁড়িতে ভাত নাই নিতি আবেশী [আবেশী কথাটার ২টি অর্থ রয়েছে: ক্ল্যাসিক অর্থে - উপোস এবং রোমান্টিক অর্থে - বন্ধু]
\nচর্যাপদের ভাষাঃ চর্যাপদ প্রাচীন বাংলা ভাষায় রচিত- এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নাই। কতিপয় গবেষক চর্যাপদের ভাষা প্রাচীন বাঙ্গালা মেনে নিয়েই এ ভাষাকে সান্ধ্য ভাষা / সন্ধ্যা ভাষা / আলো আঁধারের ভাষা বলেছেন। অধিকাংশ ছন্দাসিক একমত - চর্যাপদ মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।\nপ্রাচীন যুগের সাহিত্যের একমাত্র বৈশিষ্ট্য ছিল - ব্যাক্তি মধ্য যুগের সাহিত্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল - ধর্ম আধুনিক যুগে সাহিত্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল - মানবিকতা / মানবতাবাদ / মানুষ সবচেয়ে বেশী সমৃদ্ধ / সমাদৃত - ১. কাব্য (গীতিকাব্য), ২. উপন্যাস, ৩. ছোটগল্প