সঠিক উত্তর হচ্ছে: আদি স্বরাগম
ব্যাখ্যা: আদি স্বরাগম (Prothesis), মধ্য স্বরাগম
(Anaptyxis) এবং অন্ত্য স্বরাগম
(Apothesis)________
\nআদি স্বরাগম : উচ্চারণের সুবিধার জন্য শব্দের আদিতে স্বরধ্বনি এলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন-
\n? স্কুল ˃ ইস্কুল
\n? স্টেশন ˃ ইস্টিশন
\n? স্পর্ধ ˃ আস্পর্ধা
\nলক্ষ্য করুন, শব্দের শুরুতে নতুন স্বর (ই,আ) এসেছে।
\nমধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি : উচ্চারণের সুবিধার জন্য শব্দের মাঝখানে স্বরধ্বনি আসে। একে বলা হয় মধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি। যেমন-
\n? গ্রাম ˃ গেরাম
\n? প্রীতি ˃ পিরীতি
\n? রত্ন ˃ রতন [পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ব্যক্তিগত কর্মকর্তা: ১৯]
\n? ক্লাশ ˃ কিলেশ; গ্লাস ˃ গেলাস, স্নান ˃ সিনান।
\nলক্ষ্য করুন, শব্দের মাঝে নতুন করে স্বর এসেছে।
\nঅন্ত্যস্বরাগম : কোনো কোনো সময় শব্দের শেষে অতিরিক্ত স্বরধ্বনি আসে এরূপ স্বরাগমকে বলা অন্ত্যস্বরাগম। যেমন-
\n? দিশ্ ˃ দিশা
\n? বেঞ্চ ˃ বেঞ্চি
\nলক্ষ্য করেন, দিশ্ এর সাথে নতুন করে স্বর যুক্ত হয়ে দিশা হয়েছে। এছাড়াও ‘বেঞ্চ’ এর সাথে নতুন করে স্বর যুক্ত হয়ে বেঞ্চি হয়েছে।