সঠিক উত্তর হচ্ছে: সবগুলো
ব্যাখ্যা: ই-গর্ভন্যান্স এবং ই-জিপি সরকারি কর্মকাণ্ডে স্বচ্চতা আনয়নের মাধ্যমে দুনীতি রোধের পাশাপাশি দ্রুততা আনয়ন ও অংশগ্রহণের সুযোগ ও প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি করে। এতে সুশাসন তরান্বিত হয়। অন্যদিকে বিকেন্দ্রীকরণের ফলে শাসন প্রক্রিয়ায় গতি আসে এবং জটিলতা দুর হয়ে সেবাপ্রাপ্তি সহজলভ্য হয় যা সুশাসন নিশ্চিতকরণে ইতিবাচক। (সূত্রঃ বিশ্বব্যাংক এবং জাতীয় তথ্য বাতায়ন)