সঠিক উত্তর হচ্ছে: ভুতূড়ে
ব্যাখ্যা: ?? জগৎ, বিদ্যা, তত্ত্ব, হিংসা, দেহ, পরিষদ, সভা : এই শব্দের শেষে থাকলে তার পূর্বে ‘ঈ-কার না হয়ে ‘ই-কার হয়। যেমন____ প্রাণিজগৎ, মন্ত্রিসভা, মন্ত্রিপরিষদ, প্রাণিবিদ্যা, প্রাণিতত্ত্ব, প্রাণিহিংষা, প্রাণিদেহ।
\n?করণ, কৃত, ভবন, ভূত : এই শব্দগুলো যোগে যে শব্দ গঠিত হয়, সে সব শব্দের মধ্যভাগে ‘ঈ-কার’ হয়। যেমন : সতর্কীকরণ, স্থিরীকৃত, প্রস্তরীভবনম বশীভূত প্রভৃতি।
\n?♀️ ভূত সম্পর্কিত বানান : দুনিয়ার সকল ‘ভূত’ বানান ‘ঊ-কার দিয়ে হয়। যেমন- অঙ্গীভূত, অভিভূত, দূরীভূত ইত্যাদি। তবে অদ্ভুত এবং ভুতুরে বানান দুটিতে ‘উ-কার’ ব্যবহৃত হয়। ‘ভূত’ যোগে গঠিত পদ বিশেষণ হবে।