স্বাস্থবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে জানানো হয় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ি ভিটামি-ই সাপ্লিমেন্ট খাওয়া যেতে পারে। তবে প্রাকৃতিক উপায়ে এই ভিটামিন পেতে চাইলে রয়েছে অসংখ্য খাবার যেমন সয়া, অলিভ অয়েল, ভুট্টা ইত্যাদি।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ড: কোষ নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচতে শরীরে চাই অ্যান্টঅক্সিডেন্ট উপাদান, যা মেলে ভিটামিন-ই থেকে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের কোষের জন্য ক্ষতিকারক মুক্তমৌলের সঙ্গে লড়াই করে। দূষণ এবং ধূপমান থেকে শরীরে মুক্তমৌল তৈরি হয়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিটামিন-ই’তে ভরপুর খাবার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ‘ইমিউন সেল’ বা রোগ প্রতিরোধকারী কোষ তৈরি সহায়ক, যা শরীরে তৈরি করে ব্যাকটেরিয়া-নাষক অ্যান্টিবডি।
ক্ষত সারাতে: বাজারে ভিটামিন-ই যুক্ত তেল পাওয়া যায়। ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে এর রয়েছে নানান উপকারীতা। এরমধ্যে একটি হল কাটাছেড়ার ক্ষত ও ব্রণ সারানো।
বয়সের ছাপ দূর করা: কোষ পুণর্গঠন প্রক্রিয়ার জন্য ভিটামিন-ই উপকারী হওয়ায় এটি ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সক্ষম।
অকালে পাকা চুল: চুলের সুস্বাস্থ্যের জন্য ভিটামিন-ই একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। চুপ পড়া, অল্প বয়সে চুল সাদা বা ধুসর হওয়া থেকে বাঁচতে চাই ভিটামিন-ই।