বিমানে কনট্রোল রুম কিংবা বিপদকালিন সবরকম যোগাযোগ ওয়্যারলেস অর্থাৎ রেডিও সিগনালের সাহায্যে হয়ে থাকে। সেলুলার নেটওয়ার্ক, ওয়াইফাই, এমনকি ব্লু-টুথ এই সিগনালে ব্যতিচার (Interference) ঘটাতে পারে। যদিও আজকের দিনের নিরাপত্তা এই বিষয়টিকে উপেক্ষা করতে সক্ষম তবুও স্রেফ বাড়তি সতর্কতার স্বার্থে মোবাইল ফোনের সবরকম সিগনাল রিসিভ/সেন্ডিং অপশন বিমানে অফ রাখার জন্য বলা হয়।
এই সিগনাল ব্লকিং সিস্টেমের শর্টকার্ট হিসেবেই ফ্লাইট মোড ধারণাটি আসে, মানুষজন ফোন সুইচ-অফ না করেই যাতে সব সিগনাল বন্ধ করে দিতে পারে তার জন্যই মূলত এই ফিচারটি যুক্ত করা হয়। বিমানযাত্রা ছাড়াও সাধারণভাবে ইন্টারনেট কিংবা ফোনকলের বিরক্তি থেকে একটু ব্রেক নিতে চাইলে এই ফিচারটি দারুণ কাজে দেয়।