এ ধরনের সমস্যা প্রায়ই শোনা যায়!
বিশেষ অঙ্গ এতো ছোট! এটা কে কিভাবে বড় করে তোলা যায়?
যৌন বিজ্ঞানী সিগময়েড ফ্রয়েডের মতে এটা মূলত আপেক্ষিক। একজন অন্যজনের সাথে তুলনা করে তখন হীনমন্যতাই ডুবে যায়।
স্ত্রীদের অভিযোগের তুলনায় পুরুষের নিজের ই নিজের প্রতি বেশি অভিযোগ থাকে।
তবে কিছু সময় সমস্যা হতে পারে এটা খুবই কম।তবে এর সমাধান অনেকভাবেই করা যায়।
অনেক নারী ই যেটা পছন্দ করে স্বামীর ভালোবাসা,কেয়ারিং,মনোযোগ আকর্ষন,স্ত্রীর প্রতি খেয়াল রাখা,সময় দেওয়া ইত্যাদি।
কিনসে ইন্সটিটিউট সেক্স, রিপ্রোডাকশন,জেন্ডার ইত্যাদি গবেষণার আর্টিকেলের একজায়গায় তুলে ধরেছেন অনেক সময় দীর্ঘ লিঙ্গের জন্য অনেক নারীর ই অসুবিধা হয় যেটা অনেক সময় নারীরা প্রকাশ করে না।অর্গাজমের জন্য খুব দীর্ঘ হতে হবে এমন নয়।
শক্ত অবস্থায় তিন থেকে ছয় ইঞ্চি এর মধ্যে হলেই যথেষ্ট।
নারীর যোনিপথ সাধারণত ২.৩-৩. ৫ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে।
সামাজিক কারনে,স্ত্রীর তৃতীয় পক্ষের সাথে সম্পর্ক থাকার কারন হেতু ডিভোর্স হয়ে যায় তখন যাওয়ার সময় অনেক স্ত্রী কোন সত্য অভিযোগ না করতে পেরে স্বামী কে ছোট করতে বিশেষ অঙ্গ ছোট ছিল ইত্যাদি অভিযোগ তুলে। এটা হরহামেশাই সম্পর্ক নষ্ট কেন হলো কারন জানার সময় বেরিয়ে আসে যদিও আসল কারন এটা নয়।
কিছু করনীয়
১. স্লো সেক্স
এটা মিনিমাম ২০ মিনিট হতে হবে।তাহলে অর্গাজম সহজ হবে।জি স্পটে অনুভব হবে।সাইজ নিয়ে সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
২.লুব-
অনেক সময় লুব ব্যবহার করলেও উপকৃত হওয়া যায়।
৩.পজিশন
বিশেষ করে এমন পজিশনে চেষ্টা করা যেটাতে স্ত্রীর ভালোলাগা কাজ করে।অনেকেই স্ত্রী উপরে ইত্যাদি পজিশন কে পরামর্শ দিয়ে থাকে।
৪.রিদম
লিঙ্গের সঞ্চালন বা স্পিড ঠিক রাখা যেন অর্গাজম সহজে হয়ে যায়।
৫.ক্লাইটোরিস
এটা স্পর্শকাতর এবং অর্গাজমের সহজ জায়গা। এটাকে গুরুত্ব দেওয়া।
৬. সাপ্লিমেন্টারি
শরীরে উত্তেজনা কমে গেলে পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি কিছু সাপ্লিমেন্টারী ঔষধ সেবন করা যেতে পারে।
সর্বশেষে এটা মনে রাখতে হবে সাইজ অনেক সময় প্রাকৃতিক হয়ে থাকে। এটা নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া করা বোকামি। বুদ্ধি করে, টেকনিকালি সমাধান করে নিলেই সহজ সমাধান হবে।