তড়িৎবাহী তার নিজস্ব একটি চৌম্বকক্ষেত্রের সৃষ্টি করে। শক্তিশালী চুম্বকের বিপরীত মেরুদ্বয়ের মধ্যে সৃষ্ট চৌম্বকক্ষেত্র এবং তড়িৎবাহী তারের চৌম্বক ক্ষেত্রের মধ্যে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ঘটে। দুইটি বিপরীত চৌম্বক মেরুর মাঝে চৌম্বকক্ষেত্রের দিকের সাথে লম্বভাবে স্থাপিত তড়িৎবাহী তার উপরের দিকে বল অনুভব করে। এভাবে তড়িৎশক্তি হতে যান্ত্রিক শক্তি পাওয়া সম্ভব এবং এটিই হলো তড়িৎ মোটরের মূলনীতি।