শব্দ উৎপন্নের মূল কারণ হলো বস্তুর কম্পন। সুরশলাকা, কাসার বাটি, স্কুলের ঘন্টা যখন বাজে তখন হাত দিয়ে আস্তে আস্তে স্পর্শ করলে বুঝা যায় যে ওটা কাঁপছে। কথা বলার সময় কণ্ঠনালী স্পর্শ করলে দেখঅ যায় যে, কণ্ঠনারী কাঁপছে। যতক্ষণ বাটিটি শব্দ সৃষ্টি করছিল ততক্ষণ সেটি কেঁপেছে তাই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তরঙ্গের সৃষ্টি হয়েছে। বাটিটির শব্দ থেমে গেলে তার কম্পনও থেমে গেছে আর ঢেউও থেমে গেছে। সুতরাং বস্তুর কম্পনের ফলেই শব্দ উৎপন্ন হয়।