(ক) পরিবহন: মাধ্যমের কণাগুলোর স্থানচ্যুতি ঘটে না। পরিচলন: মাধ্যমের কণাগুলোর স্থানচ্যুতি ঘটে। (খ) পরিবহন: সকল সম্ভাব্য পথে তাপ সঞ্চালিত হয়। পরিচলন: মাধ্যমের উত্ত্প্ত অণুগুলোর প্রবাহ রেখা অনুযায়ী তাপ সঞ্চালিত হয়। (গ) পরিবহন: এটি একটি ধীর পদ্ধতি। পরিচলন: এটি পরিবহনের চেয়ে অপেক্ষাকৃত দ্রুত পদ্ধতি। (ঘ) পরিবহন: সাধারণত কঠিন পদার্থে এ পদ্ধতি তাপ সঞ্চালিত হয়। পরিচলন: তরল ও বায়বীয় পদার্থে তাপ সঞ্চালিত হয়।