গ্যালিলিও নিউটনীয় যুগে আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির সূচনা ঘটে। এ সময়ে আলো, বিদ্যুৎ, চুম্বক, শব্দ, তাপ প্রভৃতি ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রায়োগিক কাজ শুরু হয়। বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গাণিতিক তত্ত্ব নির্মাণ এবং বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে সত্যতা যাচাইয়ের বৈজ্ঞানিক ধারার সূচনা করেন। আর নিউটন এর পূর্ণতা আনে। তাদের এই প্রবর্তিত ধারায় বৈজ্ঞানিক গবেষণার ফলাফলকে সূত্রাকারে সহজে উপস্থাপন করা যায়। তাই গ্যালিলিও নিউটনীয় যুগকে বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ হিসেবে অভিহিত করা হয়।