কোন কিছুর শব্দ হলে বাতাসে ভেসে সেই শব্দ তরঙ্গ আমাদের কানের পর্দায় আঘাত করে । এই ভাবেই আমরা শব্দ শুনতে পাই । লঘু মাধ্যমের বদলে ঘন মাধ্যমে শব্দ আর জোরালাে শােনা যায় । শ্রবণের অনুভূতির যে স্নায়ু থাকে নার্ভের মাধ্যমে মস্তিষ্কের অনুভূতি কেন্দ্রে তা সঞ্চারিত হয় আর তখনই আমরা শুনতে পাই ।