সঠিক উত্তর হচ্ছে: ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপগত ভিন্নতায়
ব্যাখ্যা: \n \n সাধু ভাষা\n \n
চলিত ভাষা
\n \n \n \n ১। যে ভাষায় সাধারণত সাহিত্য রচিত হয় এবং যা মার্জিত ও সর্বজনস্বীকৃত, তাই সাধু ভাষা।\n ১। শিক্ষিত লোক সাধারণ কথাবার্তায় যে ভাষা ব্যবহার করে থাকে, তা-ই চলিত ভাষা।\n \n \n ২। সাধু ভাষা ব্যাকরণের সুনির্দিষ্ট ও সুনির্ধারিত নিয়মের অনুসারী।\n ২। চলিত ভাষার সুনির্ধারিত ব্যাকরণ আজও তৈরি হয়নি।
\n \n \n \n ৩। সাধু ভাষা গুরুগম্ভীর ও আভিজাত্যের অধিকারী।\n ৩। চলিত ভাষা সহজ ও স্বাভাবিক। এ ভাষা মানুষের মনোভাব প্রকাশে উপযোগী।\n \n \n ৪। সাধু ভাষার কাঠামো সাধারণত অপরিবর্তনীয়।\n ৪। চলিত ভাষা পরিবর্তনশীল।\n \n \n ৫। সাধু ভাষা কৃত্রিম।\n ৫। চলিত ভাষা কৃত্রিমতা-বর্জিত।\n \n \n ৬। সাধু ভাষা নাটকের সংলাপ, আলাপ-আলোচনা ও বক্তৃতায় তেমন উপযোগী নয়।\n ৬। চলিত ভাষা নাটকের সংলাপ, আলাপ-আলোচনা ও বক্তৃতায় বেশ উপযোগী।
\n \n \n \n ৭। সাধু ভাষায় ক্রিয়া ও সর্বনাম পদগুলো সাধারণত দীর্ঘ হয়ে থাকে। যেমন—খাইতেছি, তাহারা ইত্যাদি।\n ৭। চলিত ভাষায় ক্রিয়া এবং সর্বনাম পদগুলো সংক্ষিপ্ত। যেমন—খাচ্ছি, তারা ইত্যাদি।
\n \n \n \n ৮। এ ভাষা প্রাচীন।\n ৮। এটি আধুনিক।\n \n \n ৯। সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি।\n ৯। চলিত ভাষায় অর্ধতৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি শব্দের প্রয়োগ বেশি।\n \n \n ১০। সাধু ভাষায় অপনিহিত ও অভিশ্রুতির ব্যবহার নেই।\n ১০। চলিত ভাষায় এদের প্রয়োগ লক্ষণীয়।\n \n