সঠিক উত্তর হচ্ছে: খেসারি
ব্যাখ্যা: আমিষ
\n? এক বা একাধিক পলিপেপটাইড সম্বলিত বৃহদাকার সক্রিয় জৈব রাসায়নিক পদার্থকে প্রোটিন (আমিষ) বলে।
\n? উৎস অনুযায়ী আমিষ দুই ধরনের। যথা : \n ? প্রাণিজ আমিষ এবং
\n ? উদ্ভিজ আমিষ।
\n? প্রাণিজ আমিষ : মাছ, মাংস, ডিম, পনির, ছানা, কলিজা বা যকৃৎ ইত্যাদি প্রাণিজ আমিষ। এসব খাদ্যে দেহের প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো এসিড পাওয়া যায়।
\n? উদ্ভিজ আমিষ : ডাল, চিনাবাদাম, শিমের বীচি ইত্যাদি উদ্ভিজ আমিষের উদাহরণ। একসময় ধারণা করা হতো এগুলো প্রাণিজ আমিষের তুলনায় কম পুষ্পিকর, কারণ উদ্ভিজ আমিষে প্রয়োজনীয় সব কয়টি অ্যামাইনো এসিড থাকে না। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে উদ্ভিজ আমিষ প্রাণিজ আমিষের মতোই সকল অ্যামাইনো এসিড পর্যাপ্ত পরিমাণে ধারণ করে। \n? শুটকী মাছে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন বিদ্যমান থাকে।
\n? মসুরের ডালে গরুর মাংস অপেক্ষা অধিক প্রোটিন থাকে।
\n? প্রোটিন মূল উপাদান চারটি। যথা- কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন।
\n? Natural Protein-এর কোড নাম Protein P-49।
\n? কোলাজেন এক ধরনের প্রোটিন। প্রোটিন ‘কেসিন’ এর উপস্থিতির জন্য দুধের রঙ সাদা হয়।
\n? আমিষ দেহকোষের গঠন ও পুনরুজ্জীবন ঘটায় ফলে দেহের ক্ষয়পূরণ এবং বৃদ্ধিসাধন করে। দেহে রোগ প্রতিরোধকারী এন্টিবডি আমিষ থেকে তৈরি হয়।
\n? আমিষের অভাবে কোয়শিয়রকর এবং মেরাসমাস রোগ হয়। এ রোগে পেশী এবং মেদ ক্ষয় হয়। \n